চোখের তলায় কালি? সমাধানের সহজ উপায়

চোখের তলায় কালি পড়েছে? কেন বলুন তো আপনার চোখ দেখতে এমন ক্লান্ত লাগে? চোখের তলায় আই ব্যাগ হয়ে বয়সের ছাপ পড়ছে চেহারায়? বিভিন্ন কারণে হতে পারে এই সমস্যাগুলো।বিস্তারিত…

যে ৫ টি বিষয় আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়াবে

অনেক সময়ই আমরা আমাদের লাইফ নিয়ে ফ্রাসট্রেটেড হয়ে পরি এবং নিজেদের যোগ্যতা, পটেনশিয়াল এবং কনফিডেন্স নিয়ে অনেক হীনমন্যতায় ভুগি। আসলে আমাদের পটেনশিয়াল বা ক্ষমতা অনেক বেশী, আমরা সঠিকভাবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারলে আমাদের জীবনের উদ্দেশ্যগুলো অর্জন করতে পারার ক্ষমতা হবে সীমাহীন। অনেকগুলো উপায়ের মাঝে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরছি ৫ টি উপায় যার মাধ্যমে আমরা নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারব।

১। নিজের সাথে নিজের তুলনা করুনঃ

আমরা সকলেই প্রায় ডিমোটিভেটেড হয়ে পরি। ঘুম থেকে উঠে অফিস যেতে মন চায় না, কাজ করতে ভাল লাগেনা, ক্লাস বা কোন কিছুর প্রতি আগ্রহ কাজ করেনা। তখন একবার ভেবে দেখবেন যে, আপনার কোন গোলগুলো এখনও অর্জন বা অ্যাচিভ করা হয়নি। হতে পারে এটা নতুন কিছু শেখা, নিজের পার্সোনাল ডেভেলপমেন্ট এর জন্যে কিছু করা, চাকরি বা কর্মক্ষেত্রে প্রোগ্রেস করা, ফ্যামিলিকে আরও সময় দেয়া ইত্যাদি। সত্যি বলতে, যত আমরা এই তুলনাটি করব তত আমরা বুঝতে পারব আমাদের আরও কি কি অ্যাচিভ করা বাকি। আর এই লক্ষ্য অর্জনের আগ্রহের মাধ্যমেই নিজেদেরকে মোটিভেটেড রাখতে পারব। সুতরাং শত ব্যস্ততার মাঝে নিজেকে সময় দিন, একটু ভাবুন যে কি করার কথা আর কি করছেন, একটু হলেও অনুপ্রেরণা পাবেন। এবং এই অনুপ্রেরনাই আপনাকে আরও বেশী আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।বিস্তারিত…

শীতে বেছে নিন উপযুক্ত সৌন্দর্য্য সামগ্রী

শীতে ত্বকের বাড়তি যত্নের প্রয়োজন হয়। কারণ, এ সময় আবহাওয়া ত্বককে রুক্ষ করে তোলে। এজন্য সব সময় সৌন্দর্য্য পণ্য সঙ্গে রাখা চাই।

ফেসওয়াশ : শরীরের অন্যান্য অংশের চেয়ে মুখ সব সময় উন্মুক্ত অবস্থায় থাকে। তাই মুখে শরীরের অন্যান্য অঙ্গের চেয়ে বেশি ময়লা জমে। যে কারণে মুখ পরিষ্কারে সঠিক সামগ্রী বেছে নিতে হবে। এমন ফেসওয়াশ নির্বাচন করুন যাতে এই রুক্ষ আবহাওয়ায় আপনার ত্বক কোমল থাকে।

লিপ বাম : রঙিন এবং সুবাসিত লিপবাম শীতের জন্য উপযোগী নয়। এইগুলো সাধারণত ঠোঁটকেই রঙিন করে। সুগন্ধহীন সাধারণ ঘন লিপবাম বেছে নিন। যেটা আপনার ঠোঁটে ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখবে এবং ঠোঁট ফাটা থেকে রক্ষা করবে।বিস্তারিত…

অতিমাত্রায় প্যারাসিটামল সেবন ঝুঁকিপূর্ণ

[আমাদের দেশে ফার্মেসিগুলো থেকে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই অনেক ওষুধ কেনা যায়। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় প্যারাসিটামল বা এই গ্রুপের অন্য ওষুধ। শিশু কিংবা বড়দের জ্বর, মাথাব্যথা, গা-ব্যথা এসবের জন্য প্রথম পর্যায়ে কেউই ডাক্তারের কাছে যেতে চায় না। নিজেরাই প্যারাসিটামল বা এই গ্রুপের অন্য নামের ওষুধ ফার্মেসি থেকে কিনে ডোজ শুরু করে। তবে, না জেনে ভুল মাত্রায় কিংবা অতিমাত্রায় এ ওষুধ খেলে নানা জটিলতা তৈরি হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে এর ভয়াবহতা আরো বেশি। এসব বিষয়ে জানাচ্ছেন শিশু বিশেষজ্ঞ কামরুন নাহার লুনা।]

শিশু বিশেষজ্ঞ কামরুন নাহার লুনা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার প্র্যাকটিস চলাকালীন সময়ের একটি অভিজ্ঞতার কথা জানালেন। স্মৃতির পাতা থেকে তিনি বলেন, বেশ কয়েক বছর আগের কথা। সকালে স্যারের(সিনিয়র ডাক্তার) রাউন্ডের আগে পুরনো রোগীগুলো দেখে নিচ্ছিলাম। এ সময় স্যার ডেকে পাঠালেন। দৌড়ে গেলাম স্যারের রুমে। দেখি একটা মেডিকেল স্টুডেন্ট কাঁদো কাঁদো মুখে দাঁড়ানো আর তার মা একটা বাচ্চা কোলে চেয়ারে বসা। সে তার ৬ মাস বয়সি ৮ কেজি ওজনের বাচ্চাটাকে ৩ চামচ প্যারাসিটামল ড্রপ খাইয়েছে গত ২০ ঘন্টায়। স্যার মেয়েটাকে মৃদু বকার চেষ্টা করছেন। আমার প্রফেসর খুব নরম মনের মানুষ, কাউকে তেমন বকতে পারেন না। আমি যদিও তখন তার নব্য ট্রেইনি, খুব আদর করেন আমাকে, ভরসাও করেন আমার উপর। বললেন লুনা দেখতো এই মেয়ের কাণ্ড প্যারাসিটামল ড্রপকে চামচে করে খাইয়েছে। ডোজটা হিসাব করো, টক্সিক ডোজে পড়লে এন্টিডটটা শুরু করে দাও।বিস্তারিত…

আপনার সুরক্ষায় অপরিহার্য সানগ্লাস

shopno-khan-1
মডেল: স্বপ্ন খান

সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন ঘটে ফ্যাশনের। বদলায় অনুসঙ্গ। তবে কিছু অনুসঙ্গ সারাজীবনের সঙ্গী হয়ে থাকে। কারণ তা শুধু ফ্যাশনের মাত্রা ধরে রাখে না, রাখে শরীরের মাত্রাও। তেমনি একটি অনুসঙ্গ হল সানগ্লাস। সব বয়সের মানুষের সানগ্লাস ব্যবহারের প্রবণতা দেখা যায়। তবে তরুন প্রজন্মের মধ্যে এটি ব্যবহারের প্রবণতা একটু বেশি থাকে।

আমাদের দেশে শীত ঋতুতে বায়ুমণ্ডল থাকে অত্যান্ত ধুলাবালি আর সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি সমৃদ্ধ। তাই অন্য ঋতুতে এর ব্যবহার থাকলেও শীতে বেড়ে যায় দ্বিগুন। তবে কেউ কেউ সারা বছরই সানগ্লাস ব্যবহার করে থাকেন। শীতে ধুলাবালির সঙ্গে প্রচুর পরিমানে ছোট পোকামাকড়েরও আবির্ভাব ঘটে। ফলে খালি চোখে পথ চলতে গেলে এসব পোকামাকড় চোখে ঢুকে বিপত্তি ঘটায়। তাই যারা বাইকার আছেন, যাদের বেশি বেশি ভ্রমণ করতে হয় এবং যাদের ধুলাবালি প্রবণ এলাকায় চলাফেরা করতে হয় তাদের জন্য সানগ্লাস ব্যবহার করা সবচেয়ে জরুরি।
এসব কারণ ছাড়াও শুধু ফ্যাশনের কারণে তরুণদের কাছে সানগ্লাসের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তাই রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ছোটবড় সব শহরেই চশমার দোকানগুলোয় পাওয়া যায় বাহারি সব সানগ্লাস।

সানগ্লাস শীতের মৌসুমে অনেকের অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ। শীতে সানগ্লাসের পাশাপাশি গগলসের ব্যবহারও পরিলক্ষিত হয়। অনেকে আবার হ্যাটের সঙ্গে সানগ্লাস ব্যবহার করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিভিন্ন ধরনের সানগ্লাসের মধ্যে পাইলট গ্লাস, রাউন্ড সেপ গ্লাস, স্কয়ার সেপ গ্লাস, মার্কারি গ্লাস, স্পোর্টস গ্লাস প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

পথে প্রবাসে/ সামিয়া ইসলাম।

গরমে ডাবের পানির উপকারিতা

গরমে শরীর প্রায়ই নিস্তেজ হয়ে আসে। এ সময় স্বস্তি এনে দিতে পারে ডাবের পানি। ডাবের পানি যেমন উপাদেয় তেমনি স্বাস্থ্যকর। এর সবচেয়ে আশ্চর্য গুণ হচ্ছে, এটি দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া ডাবের শাঁসে যে ক্যালরি রয়েছে তা কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।

ডাবের পানিতে যে প্রাকৃতিক শর্করা ও মিনারেল রয়েছে তা শরীরকে শীতল ও আর্দ্র রাখে। এজন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যোদ্ধাদের স্যালাইনের বিকল্প হিসেবে ডাবের পানি দেয়া হতো। এর ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবার কর্মশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

ডাবের পানি খেলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে এবং ক্ষুধার প্রবণতা কমে আসে। ফলে কম খাওয়া হয়। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডাবের পানিতে কোনো চর্বি নেই, বরং এটি শরীরের অতিরিক্ত চিনি শোষণ করে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডাবের পানি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ফলে গরমের সময়ও শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকে।

পথে প্রবাসে//বিএম ।

চুল পড়া বন্ধ হবে দুদিনে

চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। এর ফলে বয়স বাড়ার আগেই আপনার মাথায় টাক পড়তে শুরু করে। এই সমস্যার সমাধানে সরিষার তেল ও দারুচিনি গুঁড়া ব্যবহার করুন। প্রাকৃতিক এই উপাদান দুটি অনেক দ্রুত আপনার চুল পড়া সমস্যার সমাধান করবে। কীভাবে এই উপাদান দুটি চুলে ব্যবহার করবেন, সে সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের জীবনধারা বিভাগে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন।

বিস্তারিত…

মোবাইল ফোনের ব্যাটারিতে আগুন ধরে যায় কেনো?(ভিডিও এবং অডিও সহ)

বাজারে যতো স্মার্ট ফোন পাওয়া যায় তার মধ্যে জনপ্রিয় একটি স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট।

তার সর্বাধুনিক মডেল গ্যালাক্সি নোট সেভেন।

মাত্র কয়েকদিন আগেই এটি বাজারে এসেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার এই কোম্পানির নির্মিত সেটটি বাজারে আসার সাথে সাথেই বিক্রি হয়ে গেছে এর ২৫ লাখ সেট।

কিন্তু তারপরেই হঠাৎ করে এই সেট নিয়ে বড়ো ধরনের বিপত্তি দেখা দিলো।

দেখা গেলো এই ফোনে হঠাৎ করেই আগুন ধরে যাচ্ছে। এরকম ৩০ থেকে ৩৫টি ঘটনা রিপোর্ট করা হলো।

তার মধ্যে একজন আগুনে পুড়ে পাওয়া যাওয়া তার সেটটির ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে দিলো ইউটিউবে।

স্যামসাং নোট সেভেনস্যামসাং নোট সেভেন

এরপরেই বড় ধরণের ঘোষণা এলো স্যামসাং থেকে। বাজার থেকে ২৫ লাখ সেট ফিরিয়ে নেওয়ার কথা ঘোষণা করা হলো। বলা হলো, যারা ইতোমধ্যেই এই সেটটি কিনে ফেলেছে, তারা সেটি ফিরিয়ে দিয়ে নতুন ফোন নিতে পারবে।

পাশাপাশি এই সেটের বিক্রিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

এরপর যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ, বিমানের যাত্রীদের সাবধান করে দিয়েছেন বিমান উড়ার সময় তারা যাতে স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট সেভেন চালু না করেন বা চার্জ না দেন।

শুধু তাই নয়, তারা এই ফোন সাথে না রেখে, চেকড-ইন ব্যাগের ভেতরে দিয়ে দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন।

ফোনের হ্যান্ডসেটে বিস্ফোরণের মাধ্যমে এই আগুন লেগে যাওয়ার জন্যে এর লিথিয়াম ব্যাটারির সমস্যাকে দায়ী করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এসব ব্যাটারি যদি খুব দ্রুত চার্জ হয়ে যায়, কিম্বা এর কোথাও সমস্যা থাকে তাহলে এর ভেতরে শর্ট সার্কিটের মাধ্যমে আগুন ধরে যেতে পারে।

ফোনের এই ব্যাটারি নিয়ে শুনুন বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তি প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ জাকারিয়া স্বপনের সাক্ষাৎকার।

অসাইরাস-রেক্স যেভাবে গ্রহাণু থেকে ধূলিকণা সংগ্রহ করবেঅসাইরাস-রেক্স যেভাবে গ্রহাণু থেকে ধূলিকণা সংগ্রহ করবে

গ্রহাণু থেকে ধূলিকণা

মহাকাশের একটি গ্রহাণু থেকে ধূলিকণা সংগ্রহ করে আনার লক্ষ্যে নতুন এক অভিযান শুরু করেছে নাসা।

যুক্তরাষ্ট্রের এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটির পাঠানো চালকবিহীন এই যানটির নাম অসাইরাস-রেক্স।

এই যানটির গন্তব্য বেনু নামের একটি গ্রহাণু, যা আসলে কালো একটি পাথর এবং সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে।

অসাইরাস-রেক্সের এই গ্রহাণুতে গিয়ে পৌঁছানোর কথা ২০১৮ সালের অগাস্ট মাসে।

তার আরো পাঁচ বছর পর এই যানটির পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা রয়েছে।

সবমিলিয়ে নাসার এই মিশনটি সাত বছরের।

বেনুর আকারের একটি তুলনাবেনুর আকারের একটি তুলনা

বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, গ্রহাণু থেকে যেসব ধূলিকণা সংগ্রহ করে আনা হবে সেসব পরীক্ষার মাধ্যমে সৌরজগতের জন্ম রহস্য সম্পর্কে আরো অনেক কিছুই জানা সম্ভব হতে পারে।

কার্বন পরীক্ষার মাধ্যমে বিজ্ঞানীদের ধারণা, বেনুর মতো গ্রহাণুগুলোর জন্ম সাড়ে চারশো কোটি বছর আগে।

তারা বলছেন, এসব গ্রহাণু সম্পর্কে জানতে পারলে পৃথিবীতে কিভাবে প্রাণের সৃষ্টি হয়েছিলো সে সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যেতে পারে।

সৌরজগতের সৃষ্টির হওয়ার সময় বেনু নামের এই পাথর খণ্ডটি ছিটকে পড়েছিলো।

নাসার এই প্রকল্পের সাথে জড়িত একজন বিজ্ঞানী ক্রিস্টিনা রিচে বলেছেন, “একেবারেই অজানা কোনো গন্তব্যে যাওয়া এবং সেই জায়গা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার সবচে বড়ো দিকগুলোর একটি হচ্ছে যে এথেকে আপনি নতুন নতুন জিনিস জানতে পারবেন।”

“আমরা খুব নিশ্চিতভাবে জানি যে এই গ্রহাণুটি কার্বন-সমৃদ্ধ। ওখানে এধরনের আরো কিছু জৈব পদার্থও থাকতে পারে। তবে এই যানটির পৃথিবীতে ফিরে না আসা পর্যন্ত আমরা এনিয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারবো না। আমরা সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছি,” বলেন তিনি।

বেনু থেকে যানটি কিভাবে সংগ্রহ করবে এই ধূলিকণা?

রাডার থেকে তোলা বেনুর কিছু ছবিরাডার থেকে তোলা বেনুর কিছু ছবি

অবতরণ করার আগে অসারইস-রেক্স মহাকাশ থেকে গ্রহাণুটির উপর পরীক্ষা চালাবে প্রায় দু’বছর। পরে এটি ধীরে ধীরে নিচের দিকে নামবে। তারপর ওই যান থেকে রোবটিক একটি হাত বেরিয়ে এসে গ্রহাণুটির উপরের পৃষ্ঠ থেকে পাথরের কিছু নমুনা তুলে আনার চেষ্টা করবে।

ভূপৃষ্ঠের সংস্পর্শে আসার সাথে সাথে সেখান থেকে জোরে কিছু গ্যাস বেরিয়ে আসবে। যার ফলে সেখান থেকে কিছু ধূলিকণা তার ওপরে গিয়ে জমা হবে। এটা নিশ্চিত হওয়ার পর যানটি তার গতি-মুখ পরিবর্তন করে ফিরে আসবে পৃথিবীতে।

পরে নাসার গবেষকরা এই ধূলিকণা পরীক্ষা করার মাধ্যমে জানার চেষ্টা করবেন সৌরজগতে আমাদের এই পৃথিবীসহ অন্যান্য গ্রহ কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিলো।

এছাড়াও মহাকাশে সম্ভাব্য বিপদজনক এসব পাথর সৌরজগতে কিভাবে ঘুরে বেড়ায় সে সম্পর্কেও একটা ধারণা পাওয়া যেতে পারে।

বলা হচ্ছে, বেনুতে গিয়ে পৌঁছাতে সময় লাগবে দু’বছর। নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু হবে ২০২০ সালের জুলাই মাসের পর।

তিনবার চেষ্টা চালাবে। বেনু থেকে নমুনা সংগ্রহ করে মহাকাশ যান অসাইরাস-রেক্স, দু’বছরের ফিরতি যাত্রা শেষে, যুক্তরাষ্ট্রের ইউটা মরুভূমিতে নেমে আসবে ২০২৩ সালের ২৪শে সেপ্টেম্বর।

সূত্রঃ বিবিসি বাংলা।

ডায়েটে থাকুক ব্রাউন রাইস

‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ কথাটির গুরুত্ব বিশ্বায়নের এই যুগেও এতোটুকু কমেনি। পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাক না কেন বাঙালির ভাত চাই-ই চাই। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা ভাতের নানারকম বিকল্পের কথা জানালেও ভাতের আবেদন একইরকম রয়ে গেছে। তাই স্বাস্থ্য সচেতন হিসেবে আপনি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন ব্রাউন রাইস। তাহলে ভাত খেয়েও দিব্যি সুস্থ থাকতে পারবেন। জেনে নিন ব্রাউন রাইসের নানা গুণ সম্পর্কে।  – যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন তারা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন ব্রাউন রাইস। কারণ ব্রাউন রাইস ডায়াবেটিস কমায়। রক্তে ব্লাড সুগারের মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। – ব্রাউন রাইসে উপস্থিত আঁশ (ফাইবার) কার্ডিও ভাসকুলার রোগ নিরাময়ে অত্যন্ত উপকারী। পাশাপাশি হজম বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায়ও ভালো কাজ দেয় ব্রাউন রাইস। – ব্রাউন রাইসে ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের বেশ কিছু খনিজ থাকে। যা প্রোটিন এবং কার্বহাইড্রেট থেকে এনার্জি উৎপাদন করে। – যেহেতু ব্রাউন রাইসে আঁশ বা ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে এবং শ্বেতসারের পরিমাণ কম থাকে, তাই এই চাল ওজন কমাতে সাহায্য করে। – ব্রাউন রাইসে থাকা তেল লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন বা ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। একইসঙ্গে শরীরে হাই-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণও বাড়ায়। – ব্রাউন রাইসে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হার্টকে সুস্থ রাখে এবং শরীরের ব্যথা-বেদনা কমাতে সাহায্য করে। – লো বোন ডেনসিটি, অস্টিওপরেসিসের মতো সমস্যা সমাধান করে ব্রাউন রাইস। কারণ এই চালে থাকে ম্যাগনেশিয়াম।

সুত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন।

ত্বকের দাগ দূর করতে কিছু টিপস

মুখের কালো-সাদা ছোপ ছোপ দাগ, ব্রণ বা মেছতার দাগ চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। আমরা নানা প্রসাধণী এবং উপকরন ব্যবহার করি এসব দাগ দূর করার জন্য। আজকে আসুন দেখে নিই মুখের দাগ দূর করার ভেষজ কিছু পদ্ধতি।

• মুখের কালো ছোপ দূর করতে ১ চা চামচ ধনিয়া পাতার রসের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে সারারাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে ঠান্ডা পানির ঝাপটায় মুখ ধুয়ে ফেলুন। কয়েকদিন ব্যবহারেই উপকার পেতে শুরু করবেন।বিস্তারিত…

শিরোনাম