ব্যাচেলর জীবনে বুয়ার প্রকারভেদ

খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ছাড়া মানবজীবন অচল। আর ব্যাচেলর জীবন অচল বুয়া ছাড়া। জীবন চলার পথে মেনে নিতে হয় অনেক কিছুই। যেমন মেনে নিতে হয় বুয়াদের যেকোনো আচরণ।

আঁকা: রাকিব রাজ্জাকউচ্চাভিলাষী বুয়া
এই বুয়ারা অর্থমন্ত্রী হলে এত দিনে দেশের অর্থনীতির বারোটা বেজে যেত। বছর বছর উচ্চাভিলাষী বাজেট পাস করে আমজনতার হার্টফেল করিয়ে ছাড়তেন। মেসে এই বুয়াদের এক কেজি চালের ভাত রান্না করতে বললে দেড় কেজি রান্না করে বসে থাকেন। ফলে ৩০ দিনের চাল শেষ হয় ২০ দিনেই।

আঁকা: রাকিব রাজ্জাকছিঁচকাঁদুনে বুয়া
তাঁরা অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ। কোনো কাজে গন্ডগোল বাধালে এক ধমকে হাউমাউ করে কেঁদে ফেলেন। কেঁদে মানুষ জড়ো করে ফেলতেও ওস্তাদ তাঁরা! বাংলা সিনেমায় আবেগপ্রবণ মা কিংবা বোনের চরিত্রে খুব ভালো করার সম্ভাবনা আছে তাঁদের।
চিররোগী বুয়া
প্রতি সপ্তাহে তাঁদের অসুখ হবেই হবে। কোনো দিন জ্বর, কোনো দিন মাথাব্যথা, কোনো দিন বাতের ব্যথা। নিতান্তই কোনো দিন অসুস্থ না হলে তাঁদের শাশুড়ির মেয়ের ছেলের বোনের বাবার ভাইয়ের কিছু না কিছু একটা হবেই।

বাজারের ব্যাগধারী বুয়া
এই বুয়ারা বাসায় আসার সময় একটা খালি ব্যাগ নিয়ে আসেন। রান্না করে যাওয়ার সময় ব্যাগটার ওজন আশ্চর্যজনকভাবে কিঞ্চিৎ বেড়ে যায়!বিস্তারিত…

ক্রিকেটের বাইরে নতুন যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছেন তাসকিন

বাংলাদেশের তরুণ পেস বোলার তাসকিন আহমেদ ক্রিকেটের বাহিরে নতুন উদ্যোগ নিচ্ছেন। অন্যান্য ক্রিকেটারের মতন নিজেও নিজের ব্যবসা চালু করতে চলেছেন তাসকিন। অতি শীঘ্রই ‘তাসকিন টেরিটরি’ নামে রেস্টুরেন্ট খুলতে যাচ্ছেন তাসকিন আহমেদ।

Taskins-Territory-1-600x461

তাঁর সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান, অতি শীঘ্রই মোহাম্মদপুর নিজস্ব বাসার কাছেই একটি রেস্টুরেন্ট খুলতে যাচ্ছেন তাসকিন। রেস্টুরেন্টটির কাজ প্রায় শেষের দিকে। উদ্বেধন করার পূর্বেই তাঁর ভক্তদের জন্য সামাজিক মাধ্যমে রেস্টুরেন্টির কিছু ছবি প্রকাশ করেন তাসকিন আহমেদ।

Taskins-Territory-2-600x461

তাসকিন তাঁর ভক্তদের জানান, অতিথ্য প্রদর্শনের জন্য রেস্টুরেন্টের ভিতরে থাকছে পুল সেন্টার। আরো থাকছে সুস্বাদু খাবারের আয়োজনও। ভক্তের এক প্রশ্নের জবাবে জানান, আগামী ডিসেম্বরেই রেস্টুরেন্টটির উদ্বেধন করা হবে।বিস্তারিত…

গরুর রক্ত দিয়ে তৈরি স্ন্যাক্স বারে রাখার নির্দেশ

বেলারুশের রাজধানী মিনস্কে একটি বারে আকস্মিকভাবে এসেছিলেন সেখানকার স্বাস্থ্য দপ্তরের একটি দল। সেখানে এসে তারা বারের মালিককে যে নির্দেশনা দিলেন তা শুনে মালিক রীতিমতো বিস্মিত।

কর্মকর্তারা বারের মালিককে বলেছেন, তার দোকানের কাউন্টারে গরুর রক্ত দিয়ে তৈরি হেমাটোজেন স্ন্যাক্স যেন সাজিয়ে রাখা হয়। কারণ এ হেমাটোজেন স্ন্যাক্স আয়রন সমৃদ্ধ।

এজন্য স্বাস্থ্য দপ্তর থেকে দোকান মালিককে চিঠিও দেয়া হয়েছে।

দোকানে মালিক বলছেন গুরুর রক্ত থেকে তৈরি এসব হেমাটোজেন বার সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন জামানায় শিশুদের কাছে খুব জনপ্রিয় ছিল।

কিন্তু আধুনিক সময়ে যারা বারে আসেন তাদের কাছে এ স্ন্যাক্স জনপ্রিয় হবে কিনা সেটি তিনি বুঝতে পারছেন না।

বারের মালিক বলছেন, তার এখানে যারা মদ্যপান করতে আসে তাদের যদি বলা হয়, তোমরা বিয়ারের সাথে এই হেমাটোজেন বার খাও তখন তারা হাসবে।

কিন্তু স্বাস্থ্য দপ্তর এটিকে মোটেই হাস্যকর কোন বিষয় মনে করছে না। কর্মকর্তারা প্রশ্ন তুলছেন, দোকানে যদি চকলেট বার থাকতে পারে, তাহলে এ হেমাটোজেন বার রাখতে সমস্যা কোথায়?

মানুষজন যাতে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে উৎসাহিত হয় সেজন্যই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে কর্মকর্তারা উল্লেখ করছেন।

সূত্রঃ বিবিসি বাংলা।

শিরোনাম