৩ কোটি কৃষকের ডিজিটাল ডাটাবেজ তৈরি হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সারাদেশের কৃষকের ডিজিটাল ডাটাবেজ তৈরি করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে ৩ কোটি কৃষককে এই ডাটাবেজের আওতায় আনা হবে। বুধবার বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি। খবর বাসসের।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক কৃষকের দোরগোড়ায় কৃষিসেবা সহজে পৌঁছে দিতে ‘কৃষি বাতায়ন’ তৈরি করা হচ্ছে। কৃষি বাতায়নে কৃষকদের ডিজিটাল ডাটাবেজ তৈরির অংশ হিসেবে এরই মধ্যে ৬৫ লাখ কৃষকের ডাটা সন্নিবেশিত হয়েছে।বিস্তারিত…

বোরো ধানে ব্লাস্টের সংক্রমণ, বিপাকে কৃষক

যশোরের মনিরামপুরে বোরো আবাদের ধানে ছত্রাকজনিত ব্লাস্ট রোগের সংক্রামণে কয়েক’শ বিঘা জমিতে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ধানের শীষ শুকিয়ে চিটা হয়ে যাচ্ছে। ক্ষেতের ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ায় কৃষক বিপাকে পড়েছে। অনেকে ঋণ নিয়ে ধানের আবাদ করেছে। ধান না হলেও কিভাবে ঋণ পরিশোধ করবে সেটি নিয়েও দুশ্চিন্তায় অনেকে।

মণিরামপুর কৃষি অফিস জানায়, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলার ২৯ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে। উপজেলায় এবার এক লাখ ৪৫ হাজার টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ব্লাস্ট রোগের সংক্রামণে ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মণিরামপুর উপজেলার নেহালপুর, কুলটিয়া ইউনিয়নের কাজিয়াড়া ও আমৃঝুটা বিলে ধানের থোড় (শীষ) শুকিয়ে গেছে।

কাজিয়াড়া গ্রামের ওলিয়র রহমান বলেন, তিনি এনজিও থেকে প্রায় ৪০ হাজার টাকা লোণ (ঋণ) নিয়ে সাড়ে চার বিঘা জমির ধানের আবাদ করেছেন। ধানে থোড় (শীষ) এসেছে। এমন সময় রোগের আক্রমণে গাছ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। থোড় শুকিয়ে যাওয়া ধান হবে না।বিস্তারিত…

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বোরো আবাদে ব্যস্ত কৃষক

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুরু হয়ে গেছে বোরো আবাদ। বীজতলায় জন্মানো চারা তুলে তা মাঠে মাঠে লাগানোর কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, নাচোল, গোমস্তাপুর, ভোলাহাট ও শিবগঞ্জ উপজেলার মাঠে মাঠে এখন বোরো আবাদের দৃশ্য। এ বছর জেলায় ৪৬ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিভাগ।

সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের এরশাদ নগর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, জমিতে বোরো ধান রোপণের কাজ করছেন কৃষকরা। এ সময় কথা হয় লোকমান আলী নামে এক কৃষকের সঙ্গে। তিনি জানালেন, বর্গা নেওয়া তিন বিঘা জমিতে ধান লাগানোর কাজ করছেন তিনি।বিস্তারিত…

রাজশাহীর পেঁপে ‘শাহী’ এখন ঢাকার বাজারে

রাজধানী ঢাকার সবজির বাজারে জায়গা করে নিয়েছে রাজশাহীর স্থানীয় জাতের শাহী পেঁপে। কাঁচাতে সবজি ও পাকলে খুব মিষ্টি হবার কারণে এর চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকাসহ দেশের অন্য জেলাগুলোতে শাহী পেঁপের কদর থাকা এবং আর্থিকভাবে চাষিরা লাভবান হবার কারণে তুলনামুলক ভাবে রাজশাহীসহ আশেপাশের জেলাগুলোতে বেড়েছে এর আবাদ।

কেবল রাজশাহীতেই গত বছরের তুলনায় ১৭৬ হেক্টর বেশি জমিতে পেঁপে আবাদ হয়েছে। আগামীতে আরো বৃদ্ধি পাবে বলে দাবি করছে কৃষি বিভাগ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সবজি হিসেবে পেঁপের চাহিদা সব সময় রয়েছে। কিন্ত হাইব্রিড জাত হবার কারণে সাধারণ ভোক্তারা কিনতে তেমন একটা আগ্রহ দেখান না। যার কারণে ব্যবসায়ীরা দেশি জাতের পেঁপে বিক্রির দিকে ঝুঁকেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় রাজশাহীর স্থানীয় জাতের পেঁপে শাহীর প্রতি আগ্রহটা বেশি বলে দাবি করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।

কৃষকদের ক্ষেত থেকে পেঁপে কিনে বস্তাবন্দী করে ৪ থেকে ৫ জন মিলে ট্রাকে সরাসরি ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বাজারে বিক্রয়ের জন্য পাঠাচ্ছেন তারা। তবে সবচেয়ে বেশি পাঠানো হয় ঢাকায় বলে জানান তারা।

আর চাষিরা বলছেন, কাঁচা অবস্থায় সবজি হিসেবে এর যেমন দাম পাওয়া যায়। পাকলে দাম পাওয়া যায় আরো বেশি। তাছাড়াও পেঁপে পাকার জন্য কোনো ধরনের ওষুধ ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। গাছে পাকা অবস্থায় ব্যবসায়ীরা নিয়ে যান। সেই সময় বিঘায় কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকার পেঁপে বিক্রি করা সম্ভব হয়। মূলত কোনো ধরনের কেমিক্যাল ছাড়াই পাকা পেঁপে বিক্রি করা যায় বলে এর চাহিদা অন্যান্য জাতের তুলনায় রাজশাহীর শাহী জাতের প্রতি আগ্রহ দেখায় ব্যবসায়ীরা। প্রতিদিন রাজশাহী জেলা থেকে কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ট্রাক পেঁপে ঢাকা যায় বলে দাবি করছেন তারা।

কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৫/৭ বছর থেকে রাজশাহী, নাটোর, বগুড়া, যশোর, কুষ্টিয়া, মাগুরা ও পাবনায় শাহী জাতের পেঁপে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে। এসব জাতের পেঁপে ক্ষেত থেকে কৃষকরা যাতে ভালো ফলন পেতে পারে, এজন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ। এর ফলনও ভালো। হেক্টর প্রতি কমপক্ষে ১৮ টন উৎপাদন হয়। যা অন্যান্য জাতের তুলনায় অনেক বেশি।

রাজশাহীর নারিকেলবাড়িয়া এলাকার পেঁপে চাষি জামাল বলেন, তার ৬বিঘা জমিতে শাহী জাতের পেঁপের আবাদ করেছেন। পেঁপে ধরার পর থেকে ৯০ দিনের মধ্যে পেকে যায়। এর মাঝে কমপক্ষে ৪/৫ বার পেঁপে বিক্রি করা যায়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা নিজেরাই সরাসরি জমি থেকে পেঁপে কিনে নিয়ে যান। ঢাকার ব্যবসায়ীরা তাদের সাথেই যোগাযোগ করে নিজের চাহিদা মোতাবক পেঁপে নিয়ে থাকেন।

তিনি আরো জানান, প্রতিদিন ব্যবসায়ীরা সকালের দিকে জমি থেকে পেঁপে নিয়ে বিকেল হতে না হতে ঢাকার উদ্দেশ্যে নিয়ে যান। ইতিমধ্যে তিনবার তার বাগান থেকে ব্যবসায়ীরা পেঁপে নিয়ে গেছেন। এতে করে প্রায় ৫০ হাজার টাকার পেঁপে বিক্রয় করেছেন। পাকার সময় আরো বেশি পাবেন।

সবমিলিয়ে তার আবাদকৃত জমি থেকে কমপক্ষে বিঘা প্রতি ৪০ হাজার টাকার পেঁপে বিক্রি করতে পারবেন বলে জানান তিনি।

রাজশাহীর খড়খড়ি এলাকার পেঁপে ব্যবসায়ী আব্দুর রশীদ জানান, দু’বছর থেকে পেঁপের ব্যবসা করছেন। সপ্তাহের প্রায় প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ বস্তা নিয়ে যান। রাজশাহী থেকে ঢাকার আড়ৎদারদের পৌঁছা পর্যন্ত প্রতি বস্তায় খরচ হয় ৫০০ টাকা। প্রতিদিন ঢাকার চৌরাস্তা, বাইপাস, যাত্রাবাড়ীর কাঁচাবাজারে রাজশাহীসহ আশেপাশের জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা পেঁপে নিয়ে ঢাকা যান।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা শামসুল হক জানান, ঢাকার সবজি বাজারে শাহী পেঁপের চাহিদা বাড়ার সাথে আবাদও বেড়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার ১৭৬ হেক্টর বেশি জমিতে পেঁপের আবাদ হয়েছে। গত বছর ৮৮৫ হেক্টর জমিতে পেঁপে চাষ হয়েছিল। আর এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬১ হেক্টর।

তিনি আরো জানান, প্রতি হেক্টরে পেঁপে উৎপাদন হয় ১৭ দশমিক ৮ টন। জেলার দূর্গাপুর, পুঠিয়া, পবা এলাকায় সবেচেয় বেশি পেঁপে আবাদ হয়ে থাকে। কৃষকরা যাতে পেঁপের ভালো ফলন পায়, এ জন্য তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দেওয়া হয়।

চাহিদা থাকায় ও লাভজনক হওয়ায় পেঁপের ভালো ভালো জাত বের হওয়ায় সত্ত্বেও কৃষকরা স্থানীয় জাতের বেশি আবাদ করছেন বলে জানান তিনি।

পথে প্রবাসে/সামিয়া ইসলাম

বাজারে দামের আগুন

প্রতিনিয়ত কাঁচাবাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েই চলছে। এতে করে কিছু পণ্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। অনেকেই বাজারে গিয়ে নিজের খরচে হিসাব মেলাতে হিমশিম খাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন বাজারে সরবরাহ কম।

রাজধানীর মালিবাগ, শান্তিনগর ও আরামবাগ কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ সবজি কেজিপ্রতি ৬০ টাকার বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে বেগুন ৭০ টাকা থেকে ১২০ টাকা এবং শিম প্রতি কেজি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বরবটি কেজিপ্রতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বেগুন ৬০ থেকে ১২০ টাকা, ঝিঙে ও চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, কাঁকরোল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, পটোল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, কাঁচামরিচ ১২০ থেকে ১৬০ টাকা, শসা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, টমেটো ৯০ থেকে ১২০ টাকা কেজিদরে বিক্রি হচ্ছে।

বিস্তারিত…

আমন ক্ষেতে ইঁদুরের আক্রমনে কৃষক দিশেহারা

দিনাজপুর ঘোড়াঘাটে আমন ক্ষেতে ইঁদুর ও সুচার আক্রমন কৃষক দিশেহারা হয়ে পরেছেন। ক্ষেতের ধান কেটে সাবাড় করছে, বিষ টোব, আগুনের কুন্ড জালিয়ে, ফটকা ফুটিয়ে, ক্যাছেটের ফিতা, পলিথিন ব্যাক পুরাতুন জামা কাপর কাঠির মাথায় বাধিয়ে কলার গাছ, জমিতে পুতিয়ে দিয়েও কৃষকেরা তাদের ফসল ইঁদুর সুচার হাত থেকে রক্ষা করতে পারছেনা। ফলেই কৃষক দের মাথায় বাজ পরেছে। আর বুজি শেষ রক্ষা হয় না।

সরেজমিতে উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে প্রায় মাঠের জমিতে ধান ক্ষেতে ইঁদুর ও সুচারের উৎপাদ বেড়ে গেছে। কৃষক তাদের ধান ক্ষেতের আলো ফাঁদ বসে দিন কাটাচ্ছে আর রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে। কখন ধানের গাছের গোড়া কেটে দিচ্ছে তা বুঝতে পারছে না কৃষকেরা। মাঠ থেকে বাড়ি আসলে ফিড়ে যাওয়ার পর ধানের জমিতে পাওয়া যাচ্ছে বোঝায় বোঝায় কাটা ধান গাছ। কৃষকেরা জানান পোকার বা অন্য কোন বালায় আক্রমন হলে ওষুধ দিয়ে রক্ষা পাওয়া যায়। কিন্তু ইঁদুর ধরলে একেবাড়ে শেষ করে ফেলেছে। আগের দিনে ইদুর ধরতো তার ব্যাপকতা এত বেশি ছিলনা। দিনের বেলা গর্থে বা বোন জঙ্গেলে থাকে রাতের বেলা ধানের জমিতে ধান গাছ কেটে সাবার করছে। চলিত আমন আবাদে এক দিকে খরা, অন্য দিকে পোকার আক্রমন। শেষ বাড়ে ইঁদুর আক্রমন দুরচিন্তায় কৃষকেরা। কৃষকেরা এবার আমন ফসল করেছে কিন্তু যে ভাবে ইঁদুর আক্রমন করেছে তাতে করে ফসল রক্ষা করা কঠিন হয়ে পরেছে। এবার নতুন করে যোগ হয়েছে সুচারু নামক এক ধরনের গুই সাপের মতো দেখতে, এটাকে কেউ বলছে সুচা, কেউ বলছে রক্ত চোষা। জমির ফসল রক্ষায় কৃষকরা বিষ টোব, আগুনের কুন্ড জালিয়ে, ফটকা ফুটিয়ে, ক্যাছেটের ফিতা, পলিথিন ব্যাক পুরাতুন জামা কাপর কাঠির মাথায় বাধিয়ে কলার গাছ, জমিতে পুতিয়ে দিয়েও কৃষকেরা তাদের ফসল ইদুর সুচার হত থেকে রক্ষা করতে পারছেনা কৃষকরা।

প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম ৬৫০ টাকা

ভোলার লালমোহনে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকায়। ঈদের দুই দিন আগেও লালমোহন কাঁচাবাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম ছিল ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। শুক্রবার দেশি কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হয় ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। আর কালো (বারাইয়া) মরিচের কেজি ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা।

হঠাৎ করে কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। মরিচের দাম শুনে হতবাক ক্রেতারা!

লালমোহন পৌর শহরের কাঁচামাল ব্যবসায়ী ফারুক হোসেন জানান,  ঢাকা শ্যামবাজারেই মরিচ মিলছে না। চাহিদা বেশি হওয়ায় মরিচের জন্য বিকাশে ৫ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু মরিচ না পেয়ে সেই টাকাতে টমেটো কিনে এনেছি। আর এখন আমার দোকানে যেই কাঁচা মরিচ দেখেন এগুলো চরফ্যাশন উপজেলার ভূইয়ার হাট বাজার থেকে কিনে এনেছি। দেশি কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি কিনেছি ৩৫০ টাকায়। আর কালো (বারাইয়া) কাঁচা মরিচ ৪৫০-৫০০ টাকা কেজি দরে কিনে এনেছি।

কাঁচামালের ব্যবসা তো বুঝেনই। এখন যাতায়াত খরচসহ কত দাম পড়েছে, আর কত টাকায় বেঁচব তা নিয়ে বিপাকে আছি। বিক্রি না হলে তো এ জিনিস নষ্ট হয়ে যাবে। এসবও ভাবতে হচ্ছে।

ক্রেতা-সাধারণের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেকেই কাঁচা মরিচের আকাশ ছোঁয়া দামে অবাক হচ্ছেন। হঠাৎ করে কেন এতো দাম বেড়েছে তাও তারা বুঝতে পারছেন না। কেউ কেউ একশত বা দুইশত গ্রাম মরিচ কিনছেন। কেউ আবার না কিনেই ফিরে যাচ্ছেন। তারা আশা করছেন, শিগগিরই দাম কমে যাবে।

লালমোহন কাঁচাবাজারে দিনমজুর রজব আলী পরিবর্তন ডটকমকে বলেন, অ্যাত্তো দামে মরিচ কিনমু ক্যামনে? দেহি দু-একদিনে কমে কিনা।

পথে প্রবাসে//বিএম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ৪ লাখ কৃষকের জন্য ৪১ কোটি টাকার সাহায্য

বন্যা পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের পুনর্বাসনে ৫৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকার ধানের চারা ও বীজ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এছাড়া, এ বছর ৪ লাখ ১ হাজার ৩শ’ কৃষককে প্রণোদনা হিসাবে ৪১ কোটি ৫৬ লাখ ৮ হাজার ৮শ’ টাকার চারা, সার ও বীজ দেয়া হবে।বিস্তারিত…

শিরোনাম