বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা বাঙ্গালি ব্যক্তিবর্গদের প্রতি বছরই সম্মাননা জানিয়ে পুরস্কৃত করে কলকাতাভিত্তিক জনপ্রিয় দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা। ব্যতিক্রম হচ্ছে না এবছরও। নিজ-নিজ ভূমিকায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য এবারও বাঙ্গালী কীর্তিমানদের পুরস্কৃত করতে যাচ্ছে জাতীয় দৈনিকটি। আর প্রথমবারের মতো এবার ক্রীড়াজগত থেকে সেরা বাঙ্গালীর পুরস্কার পেতে যাচ্ছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা।বিস্তারিত…
বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে অনলাইনে অবমাননা করলে সর্বোচ্চ সাজা হিসেবে যাবজ্জীবনের বিধান রেখে নতুন একটি খসড়া আইনের অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রীসভা।
সেমাবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রীসভার বৈঠকে এ খসড়া আইনের অনুমোদন দেয়া হয়।
নতুন এ খসড়া আইনটির নাম হচ্ছে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৬’।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, এ খসড়া আইনটি এখন আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
এরপর সেখান থেকে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মতির পর সেটি আবারও মন্ত্রীসভায় ফিরে আসবে।
মন্ত্রীসভায় এই আইনের চূড়ান্ত অনুমোদনের পর সেটিকে সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হবে। সংসদীয় কমিটির যাচাই বাছাইয়ের পর সেটি সংসদে তোলা হবে।
সুতরাং এই আইনে আরও সংযোজন ও বিয়োজনের সুযোগ থেকে যাচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এই আইনের ১৫ নং ধারায় ৫ এর উপ-ধারায় বলা হয়েছে, “কোন ব্যক্তি যদি ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে জাতির পিতার বিরুদ্ধে কোন প্রকার প্রপাগান্ডা, প্রচারণা বা তাহাতে মদদ প্রদান করে; তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তি, সত্ত্বা বা বিদেশী নাগরিক ডিজিটাল সন্ত্রাসী কার্যসংঘটনের অপরাধ করিয়াছে বলিয়া গণ্য হবে”।
এই একই ধারায় আরো বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা আদালত কর্তৃক মীমাংসিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিষয়াবলীর বিরুদ্ধে ইলেকট্রনিক মাধ্যমে কোন প্রপাগান্ডা বা প্রচারণা করে তাহলে সেটিও অপরাধ বলে বিবেচিত হবে।
এ ধরনের অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং সর্বনিম্ন তিন বছর কারাদণ্ডের পাশাপাশি এক কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।বিস্তারিত…