পুরুষের জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল
আর কিছু দিনের মধ্যেই বাজারে আসবে পুরুষদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল। কারণ পুরুষদের জন্মনিয়ন্ত্রণে সক্ষম এক হরমোনের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা। আর ওই হরমোনের ব্যবহার করে এরই মধ্যে আবিষ্কার হয়েছে নতুন জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল।
আর কিছু দিনের মধ্যেই বাজারে আসবে পুরুষদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল। কারণ পুরুষদের জন্মনিয়ন্ত্রণে সক্ষম এক হরমোনের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা। আর ওই হরমোনের ব্যবহার করে এরই মধ্যে আবিষ্কার হয়েছে নতুন জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল।
অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ রোধের অন্যতম সহায়ক কনট্রাসেপটিভ পিল বা গর্ভনিরোধক বড়ি। নিয়মিত যৌনজীবনকে উপভোগ্য করে তুলতে অনেক মহিলাই এই বড়ি খেয়ে থাকেন। কিন্তু বড়ি খাওয়ার কয়েক মাসের মধ্যে শারীরিক কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় সেইসব মহিলার ক্ষেত্রে। একাধিক শারীরিক সমস্যাও তৈরি হয়। অনেকের ব্যবহারেও পরিবর্তন আসে। বিস্তারিত…
চোখের তলায় কালি পড়েছে? কেন বলুন তো আপনার চোখ দেখতে এমন ক্লান্ত লাগে? চোখের তলায় আই ব্যাগ হয়ে বয়সের ছাপ পড়ছে চেহারায়? বিভিন্ন কারণে হতে পারে এই সমস্যাগুলো।বিস্তারিত…
বাংলাদেশের পাবনায় কনজয়েন্ড বা মাথা জোড়া লাগা অবস্থায় জন্ম নেয়া দুটি শিশুর অপারেশনে একধাপ অগ্রগতি হয়েছে।
ডাক্তাররা বলছেন, ১৮-মাস বয়সী রাবেয়া ও রোকাইয়ার মাথায় যে যুক্ত রক্তনালী ছিল সেটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, যাতে দুজনের জন্য আলাদা রক্তনালী চালু হয়।
শিশু দুটি ভাল আছে এবং তাদের জ্ঞানও ফিরেছে বলে তারা বলছেন।
চিকিৎসকরা বলছেন, এখন তারা শিশু দুটির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করবেন। আলাদা রক্তনালী তৈরি হলে তিনমাস পরে আবার একটি সার্জারি করা হতে পারে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরো সার্জন শফিকুল ইসলাম বলছেন, ”পরীক্ষা নিরীক্ষা করে আমরা দেখেছি, তাদের মূল ধমনী বা শিরার পাশে কিছু বিকল্প শিরা আছে। আমরা আমরা সেটি বন্ধ করে দিয়েছি, ফলে বিকল্প শিরাগুলি আস্তে আস্তে সচল হয়ে উঠবে বলে আশা করছি। এভাবে আস্তে আস্তে তাদের দুজনের মাথার আলাদা কাঠামো তৈরি হবে। এরপর আমরা সার্জারি করে দুজনকে আলাদা করতে পারবো।”
তিনি বলছেন, সব প্রক্রিয়া শেষ হতে সব মিলিয়ে মাস ছয়েক সময় লাগতে পারে।
সারা বিশ্বেই দুর্লভ এরকম জোড়া লাগানো শিশু দুটিকে পুরোপুরি আলাদা করতে আরও সময় লাগবে বলে তারা জানিয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বুধবার পাঁচ ঘণ্টা ধরে এই অপারেশন হয়। এতে অংশ নেন হাঙ্গেরি থেকে আসা দুই বিশেষজ্ঞ সার্জন।
শিশু দুটির বাবা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো: রফিকুল ইসলাম জানান, অপারেশনের পর শিশুদুটির জ্ঞান ফিরেছে এবং দুজনেই সুস্থ আছে।
তিনি জানান, মাথা একসাথে লাগানো থাকলেও, বাড়িতে দুজনেই স্বাভাবিক হাশিখুশী থাকে। নিয়মিত খাওয়া দাওয়া বা কথাও বলে। তবে রাবেয়া একটু বেশি কথা বলে আর রোকাইয়া একটু কম।
শিশু দুটির জন্ম পাবনা জেলার চাটমোহরে।
বাংলাদেশে এর আগে পেট, বুক বা শরীরের পেছনের অংশ জোড়া লাগানো শিশুর আলাদা করার অপারেশন হলেও, মাথা জোড়া লাগানো শিশু আলাদা করার প্রচেষ্টা এবারই প্রথম বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এর আগে তোফা ও তহুরা নামে দুটি কনজয়েন্ড শিশুর সফল চিকিৎসার খবর শুনে রাবেয়া ও রোকাইয়ার বাবা রফিকুল ইসলাম শিশু দুটিকে ঢাকায় নিয়ে আসেন।
এ সময়ের ফ্যাশনে মুখভর্তি দাড়ি-গোঁফ ছেলেদের অধিক জনপ্রিয়। তবে দাড়ির কাটিংয়ে রয়েছে ভিন্নতা। পরিবেশ, গেটআপ ভেদে স্টাইলিংয়েও দেখা যায় রকমফের। আর এ রকমফের সবচেয়ে বেশি নির্ভর করে চুলের কাটিংয়ের ক্ষেত্রে। কোনো কোনো সময় চুলের সঙ্গে মিল রেখে দিতে হয় দাড়ি-গোঁফের কাট। দাড়ি-গোঁফের বিভিন্ন কাটিং আন্তর্জাতিক ফ্যাশন অঙ্গন থেকে ছড়ালেও পাওয়া যায় না কাটভেদে বিশেষ কোনো আলাদা নাম। কাটিং বা শেইপ ধরেই ডাকা হচ্ছে বিভিন্ন স্টাইলিং।
পোম্পাডৌর
মাথার দু’পাশে একদমই ছোট চুলের শেইপ কাটের যে ফ্যাশন এখন বিদ্যমান তা থেকে কিছুটা ভিন্ন এই স্টাইল। পোম্পাডৌরে চুলের কাট দু’পাশে ছোট কিন্তু একদম শেইপ থাকে না। আর সামনের চুলগুলো একটু ঢেউ খেলিয়ে ব্যাক ব্রাশ করা হয়। আর এমন কাটের সঙ্গে বড় দাড়ি-গোঁফ রাখা এখন বেশ জনপ্রিয়। কেননা ফরমাল গেটআপের সঙ্গে বেশি মানানসই এই স্টাইল।
পোম্পাডৌর
মাথার দু’পাশে একদমই ছোট চুলের শেইপ কাটের যে ফ্যাশন এখন বিদ্যমান তা থেকে কিছুটা ভিন্ন এই স্টাইল। পোম্পাডৌরে চুলের কাট দু’পাশে ছোট কিন্তু একদম শেইপ থাকে না। আর সামনের চুলগুলো একটু ঢেউ খেলিয়ে ব্যাক ব্রাশ করা হয়। আর এমন কাটের সঙ্গে বড় দাড়ি-গোঁফ রাখা এখন বেশ জনপ্রিয়। কেননা ফরমাল গেটআপের সঙ্গে বেশি মানানসই এই স্টাইল।
স্টাবল
ছোট চুল, ছোট দাড়ি-গোঁফ এই দুইয়ে মিলে স্টাবল কাট জমে ওঠে। এক্ষেত্রে একদমই খোঁচা খোঁচা দাড়ি-গোঁফ রাখতে হবে। মানে বেশি বড় দাড়ি এই স্টাইলের অন্তর্গত নয়। বিশেষ করে যাদের পাতলা দাড়ি তারা খুব সহজেই এই ফ্যাশনে আসতে পারেন।
বড় চুলে দাড়ি-গোঁফ
বড় চুলে দাড়ি-গোঁফ দেখা যায় ভিন্টেজ অনেক ফ্যাশনে। ঘুরে-ফিরে তা আবার পা দিয়েছে এই যুগে। তবে এবার চুলের কাটের একটু ভিন্নতা দেখা যায়। এক্ষেত্রে চিপের একটু ওপরের অংশেও চুল ছোট করে সাইজে আনা হয় দু’পাশ থেকেই। এর সঙ্গে বড় বা মাঝারি দাড়ি-গোঁফ। যারা একদমই ক্যাজুয়াল থাকতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এই স্টাইল বেশি জুতসই।
লেখা : সামিয়া ইসলাম সাম্মী।
কখনো কি শুনেছেন এমন কোনো শহরের কথা; যেখানে নেই কোনো রাস্তা, নেই কোনো গাড়ি? কোলাহল ও ব্যস্ততার সঙ্গে যার নেই সম্পর্ক! হয়ত মনে হতে পারে রূপকথার রাজ্য যেন এটি।
রূপকথা নয় বরং বাস্তবেই দেখা মিলবে এমন শহরের, যে শহরের সব রাস্তা পানি দিয়ে তৈরি। গাড়ির বদলে আছে নৌকা। নেদারল্যান্ডের রাজধানী আমস্টারডাম থেকে ৭৫ মাইল উত্তরে অবস্থিত এই শহরটির নামে গিথুর্ন।
যাতায়াতের জন্য এখানে রয়েছে প্রায় ১৮০টি সেতু। অপার সৌন্দর্যের এই শহরটি ‘ডাচ ভেনিস’ নামেও পরিচিত।
গাড়ি নেই বলে নেই কোনো যানজট, নেই কোনো কালো ধোঁয়া। মাত্র ২৬০০ জনের এই শহরটিতে ঘুরে বেড়াতে হবে নৌকায় কিংবা হেঁটে।
শান্তি ও প্রকৃতির রূপে অনন্য এই শহরের পাশে সুপরিকল্পিতভাবে কাটা হয় ছোট ছোট খাল, যা জয় করে পর্যটকদের মন।
বিশাল প্রাকৃতিক সংরক্ষণশালা উইরিবেন উইডেন ন্যাশনাল পার্কের মাঝ বরাবর অবস্থিত ডাচ ভেনিস। শীতকালে শহরটি জনপ্রিয় খাল ও হ্রদগুলোতে আইসস্কেটিং করার জন্য।
আর গ্রীষ্মকালে রঙিন ফুল এবং সবুজের সমাহারও নজর কাড়ে পর্যটকদের। এছাড়াও শহরের ঐতিহ্য জানার জন্য যেতে পারেন জাদুঘর পরিদর্শন ও চিত্রপ্রদর্শনীতে।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন৷ স্থানীয়ভাবে জায়গাটি নারিকেল জিঞ্জিরা নামেও পরিচিত৷ টেকনাফ থেকে ৩৫ কিলোমিটার সমুদ্রগর্ভে এই দ্বীপের অবস্থান৷ প্রায় ১৬ বর্গকিলোমিটার দীর্ঘ এ দ্বীপের আকর্ষণ সৈকত জুড়ে সারিসারি নারিকেল গাছ, বেলাভূমিতে প্রবাল পাথর, দিগন্তজুড়ে সমুদ্রের নীল জলরাশির মনমাতানো সৌন্দর্য৷ ছোট্ট এই দ্বীপটিতে বৈচিত্র্য ঠাসা৷বিস্তারিত…
প্রতি বছরের মতো এবারও মৌসুমী ভিসাসহ অন্যান্য ক্যাটাগরির ভিসার তালিকার গেজেট প্রকাশ করেছে ইতালি সরকার। এবারও বাংলাদেশের কোনো কোটা রাখেনি দেশটি। এ নিয়ে টানা ছয় বছর ধরে ইতালিতে বাংলাদেশি কোনো শ্রমিক মৌসুমী ভিসা পাচ্ছেন না।বিস্তারিত…
অনেক সময়ই আমরা আমাদের লাইফ নিয়ে ফ্রাসট্রেটেড হয়ে পরি এবং নিজেদের যোগ্যতা, পটেনশিয়াল এবং কনফিডেন্স নিয়ে অনেক হীনমন্যতায় ভুগি। আসলে আমাদের পটেনশিয়াল বা ক্ষমতা অনেক বেশী, আমরা সঠিকভাবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারলে আমাদের জীবনের উদ্দেশ্যগুলো অর্জন করতে পারার ক্ষমতা হবে সীমাহীন। অনেকগুলো উপায়ের মাঝে আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরছি ৫ টি উপায় যার মাধ্যমে আমরা নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারব।
১। নিজের সাথে নিজের তুলনা করুনঃ
আমরা সকলেই প্রায় ডিমোটিভেটেড হয়ে পরি। ঘুম থেকে উঠে অফিস যেতে মন চায় না, কাজ করতে ভাল লাগেনা, ক্লাস বা কোন কিছুর প্রতি আগ্রহ কাজ করেনা। তখন একবার ভেবে দেখবেন যে, আপনার কোন গোলগুলো এখনও অর্জন বা অ্যাচিভ করা হয়নি। হতে পারে এটা নতুন কিছু শেখা, নিজের পার্সোনাল ডেভেলপমেন্ট এর জন্যে কিছু করা, চাকরি বা কর্মক্ষেত্রে প্রোগ্রেস করা, ফ্যামিলিকে আরও সময় দেয়া ইত্যাদি। সত্যি বলতে, যত আমরা এই তুলনাটি করব তত আমরা বুঝতে পারব আমাদের আরও কি কি অ্যাচিভ করা বাকি। আর এই লক্ষ্য অর্জনের আগ্রহের মাধ্যমেই নিজেদেরকে মোটিভেটেড রাখতে পারব। সুতরাং শত ব্যস্ততার মাঝে নিজেকে সময় দিন, একটু ভাবুন যে কি করার কথা আর কি করছেন, একটু হলেও অনুপ্রেরণা পাবেন। এবং এই অনুপ্রেরনাই আপনাকে আরও বেশী আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে।বিস্তারিত…
বেশ ক’বছর ধরে বিশ্বব্যাপী আলোচনা চলছে মুসলিম ফ্যাশন নিয়ে। এশিয়া ও আফ্রিকার মুসলিম মেয়েদের কিছুটা রক্ষণশীল পোশাক ক্রমে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী।
এমনকি পশ্চিমের চোখ ধাঁধানো বিভিন্ন ফ্যাশন উইকেও মুসলমান মেয়েদের পোশাকের সেসব নকশা পেয়েছে কদর।
বলা হচ্ছে, মুসলমান মেয়েদের ফ্যাশনেবল কাপড়চোপড় আর অনুষঙ্গের বিশাল চাহিদা তৈরি হয়েছে বিশ্বব্যাপী, যা এতদিন হয়ত নজরেই আনেননি ডিজাইনার বা ব্যবসায়ীরা।
একটা সময় পর্যন্ত ইসলামী অনুশাসন মেনে, একটু রক্ষণশীলভাবে কাপড়চোপড় পড়ার সঙ্গে ফ্যাশনের রীতিমত বৈরিতা ছিল বলে ধারণা করা হত।
কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেখা গেছে, মুসলমান মেয়েদের ফ্যাশনেবল পোশাক আর আনুষঙ্গিকের পেছনে এখন বছরে খরচ হয় হাজার কোটি টাকা।
বহুজাতিক বিজ্ঞাপনী সংস্থা ওগিলভির কর্মকর্তা শেলিনা জানমোহামেদ বলছেন, বিশ্বব্যাপী মুসলমান ভোক্তা ও ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতা বছর বছর বাড়ছে।
এ খাতে এখন মানুষ বছরে দুইশো কোটি মার্কিন ডলার থেকে পাঁচশো কোটি ডলার পর্যন্ত খরচ করছে।
টাকার অংকে যা কয়েক হাজার কোটি টাকায় দাঁড়াচ্ছে।
কিন্তু মুসলিম ফ্যাশন বলতে আসলে ঠিক কি বোঝায়?
সাধারণত কাপড়চোপড়ের মধ্যে শরীর ঢেকে একটু রক্ষণশীলভাবে পড়া জামা কাপড়, এবং মাথার চুল ঢেকে রাখার জন্য হিজাবকে ধরা হয়।
এর মধ্যে ফুলস্লিভ অর্থাৎ লম্বা হাত-ওয়ালা এবং ঝুলেও একটু লম্বা গোছের জামা বা শার্ট রয়েছে।
শেলিনা বলছেন, এই বিশেষ ধরণের চাহিদার জন্য অনেকেই সাধারণ বাজার চলতি দোকান থেকে পছন্দসই পোশাক কিনতে পারেননা।
বিশ্বের নামী সব ব্রান্ডগুলো এখন মুসলমান ক্রেতা আকৃষ্ট করতে নেমে পড়েছেন নতুন নতুন ধরণের আইডিয়া নিয়ে।
গেল বছরের শেষ দিকে নিউ ইয়র্ক ফ্যাশন উইকে প্রথমবারের মতো হিজাব পরে ক্যাটওয়াকে অংশ নিয়েছেন মডেলরা।
এতে করে সাধারণ মুসলমান নারীরা মনে করছেন প্রথমবারের মত ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে মুসলমান মেয়েদের বিবেচনায় আনা হয়েছে।
একে সমাজের অংশ হয়ে ওঠার একটি প্রতীক হিসেবেও দেখছেন অনেকে।